Saturday, 3 May 2014

আট বছর আগে

আমার এই গল্পটা হোলো আজ থেকে আট বছর আগেরযখন আমি উনিশ বছরের ছিলামএখন আমি আঁটাশ এবং বিবাহিতআমাদের নিজেদের বাড়ি ছিল কোলকাতায়আর বাড়িতে আমরা যে কজন থাকতাম তারা হলো বাবা, মা, আমি, ভাই, পিসি এবং মাঝে মাঝে দিদিআমার পিসি অফিস এ কাজ করে, কি জানি কি কারণে পিসি বিয়ে করেনি, তবে পিসি তখনো ৩২তাই চাইলেই বিয়ে করতে পারতোযাই হোক আসল ঘটনায় আসা যাকআমাদের বাড়িতে চারটা ঘর আছে, একটায় বাবা-মা শোয়একটায় আমি আর ভাই শুইআর একটায় পিসি থাকেআর একটা ফাঁকা থাকে, দিদি আর জামাইবাবু এলে ওটাতে থাকেতো আমার বয়স তখন ২০ভাই ১৭সাইকেল চালানোর জন্যে আমার স্বতিচ্ছেদ কবেই ফেটে গেছেআর কলেজে গিয়ে খুব পেকেও গিয়েছিলাম বান্ধবীরা কে কে তাদের বয়ফ্রেন্ডদের সাথে কি কি করল তাই শুনেকিন্তু আমার কোনো বয়ফ্রেন্ড ছিল নাতাই যৌবন জ্বালা আংগুল দিয়ে মেটাতাম! মাঝে মাঝে কলম, বা ভাইর লাটাই এর হ্যান্ডল দিয়েও করতামকিন্ত রিয়েলি চোদা আর হয়নিকিন্তু সখ ছিলতো আমার ঘরে ভাই থাকতো আর কম্পিউটার টাও ছিল। 

আমাদের বাবা সকালে বেরিয়ে যেতো অফিসে, পিসি ও অফিসে, মা টিভি দেখতো বা রান্না করতোতো মাঝে মাঝে দেখতাম ভাই কম্পিউটারে কিসব দেখে আর আমি ঘরে ঢুকলেই অফ করে দেয়কৌতুহল হলএকদিন লুকিয়ে দেখলাম যে ভাই কোথা থেকে কয়েকটা বু ফিম জোগাড় করে দেখেকিছু বললাম নাকিন্তু সারা রাত ধরে ভাবলাম যে আমার ভাই আমার পাশেই সুয়ে আছে যাকে আমি এতোদিন বাচ্চা ভাবতাম সে কিনা বড় হয়ে গেলোসকালে উঠে ভাইয়ের নুনুটা দেখতে হবেযদি ওটা বড় হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে যে করেই হোক ওকে দিয়ে যৌবন জ্বালা মেটাবোসকালে আমি আগে আগে উঠলামভাইয়ের দিকে তাকালামদেখি ওর ধনটা ঘুমের মধ্যেই খাড়া হয়ে গেছেবুঝলাম এটা দিয়ে আমার কাজ হয়ে যাবেসুযোগ খুজতে লাগলামঅবশেষে সেই দিনটা এলোবাবা কাজে গেলো, পিসিও, মা গেলেন মামার বাড়ী, ভাইয়ের পড়া ছিলো সে পড়তে গেলোফিরে এসে স্কুল যাবেকিন্তু আমি ভালো করেই জানতাম যে ও স্কুল যাবেনামা যেদিন যেদিন থাকে না ও সেদিন স্কুল কামাই করেতো আমিও সেই মতো মাকে বললাম যে তুমি ঘুরে এসো আমিও আজ কলেজ যাবে না, মাথা ধরেছেমা বললো আচ্ছা

সকাল দশটা নাগাদ ভাই ফেরার সময়ও জানতো না আমি বাড়ী থাকবো তাই ডুপিকেট চাবি নিয়ে গিয়েছিলোআমি জানালা দিয়ে ওকে আসটে দেখে চট করে পুরো ল্যাংটো হয়ে গেলাম আর বেডে শুয়ে ঘুমানোর ভান করে শুলামভাই ডুপিকেট চাবি দিয়ে দরজা খুললো, এই ঘরের দিকে আসছে, আমার যে তখন কি অবস্থা কি বলবোযাই হোক ও ঘরে ঢুকলো, ঢুকেই অবাকপ্রথম কথা ও আমাকে আশা করেনি তাও আবার ল্যাংটো অবস্থায় ঘুমোতে দেখে পুরো ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইল আমার দিকেআমি ঘুমানোর ভান করে রইলামসামান্য একটু চোখ ফাঁক করে দেখলাম যে ও ওর নুনুতে হাত দিয়েছেবুঝলাম যে প্যান কাজ করেছে কিন্তু ও আমাকে ডাকলো না বা টাচও করল নাকারণ ও আমায় একটু ভয় পেতোযাই হোক ও বাথরুমে গেলোআমাদের ঘরের সঙ্গে এটাচ্ড বাথরুমবোধহয় খেঁচতে গিয়েছিলতারপর দেখি ওর সাহস আরো বেরে গেলোবাথরুমে নয় এসে আমার দেহ দেহ দেখে খেঁচতে লাগল বুঝলাম এই সুযোগউঠে পরলাম হঠাৎ করেও ঘাবড়ে গিয়ে কি করবে বুঝতে পারলো নাআমি ধমক দিয়ে উঠলাম কি করছিস তুই?’ ও ভয় পেয়ে বললো তুই কেনো কিছু পরিসনিআমি বললাম আমার ব্যাপার সেটাতুই কেনো নক করে আসিসনি? আর এখন তুই এটা কি করছিস? মাকে বলবো? ও দেখি প্রায় কেঁদে ফেলছেও বললো দিদি আমায় ছেড়ে দে পিজ, আর করবো না আমার হাঁিস পাচ্ছিলআমি হেঁসে বললা, ‘আহারে আমার ছোট্ট ভাইটা ভয় পেয়েছেআয় আমার বুকে আয়এই বলে ওকে বুকে টেনে নিলামএকে তো ওর নুনু খাড়াই ছিলো তারমধ্যে আমি তখনো ল্যাংটোআর আমার নরম দুধুতে ওর মাথা রাখাতে দেখি ও আর পারছে না কন্ট্রোল করতে। 

আমি ওকে বললাম আমি কাউকে কিছু বলব না, তোকে শুধু আমার একটা কাজ করে দিতে হবেও তাতে রাজী হলতারপর আমি ওর নুনুটাকে হাতে নিয়ে বললাম,‘আরাম পেতে চাস?’ তো অবাক, শুধু মাথা নাড়লব্যস, আমার কাজ হয়ে গেলআমি ওর পায়ের কাছে বসে ওর নুনুটাকে মুখে পুরে নিলাম আর চুষতে থাকলামবাচ্চা ছেলে আগে কুনোদিন নারীর ছোঁয়া পায়নি তাই আমার মুখেই মাল ঢেলে দিলআমি ভাবলাম খাবো কি নাতারপরে বাথরূমে গিয়ে ফেলে দিয়ে এলামতারপর ওকে বললাম, ‘দেখ তোকে আরাম দিলাম এবার তুই আমায় আরাম দেও বললো কি করে?’ ‘তুই আমার দুধুগুলো চোষ আর একটা হাত দিয়ে গুদের ভিতর আঙ্গুল নাড়াও তাই করলো, এই প্রথম কুরো পুরুষের ছোঁয়া পেয়ে আমার ও আরাম হচ্ছিলআমিআহঃ, ওহঃ, জোরে জোরে, জোরে জোরে কর বিলটু, আরো জোরে করতারপর ওকে বললাম এবার আমার গুদ জিভ দিয়ে চোষও বললো, ‘পারবো না, বাজে গন্ধ বেরোচ্ছেআমি বললাম শালা ব্যনচুত ছেলে তোরটা যখন আমি চুষলাম? চুষ শালা চুষ গান্ডুগালাগালি খেয়ে ও করতে লাগলোআমি আনন্দে পাগল হয়ে গালাগাল দিতে লাগলাম৫ মিনিট পর ওর মুখেই আমার জল বেরিয়ে গেলওর ভীষন ঘেন্না লাগলো কিন্তু মুখে কিছু বলার সাহস পেলো নাআমি ঠিক করলাম যে আজ রাত্রে ওকে দিয়ে গুদ চোদাবোসেই রাত্রে সবাই যখন ঘুমাচ্ছে তখন আমি পাশ থেকে বিল্টুকে ডাকলাম, ‘ভাই ওঠও বললো কেনো?’ আমি বললাম আমি জানি তুই লুকিয়ে লুকিয়ে বুফিম দেখিসও তড়াক করে উঠে বসলোবললাম ওই বুফিম এর মতো করে আমাকে চুদবি? সোনা ভাই আমারও রাজী হলনা

বললাম সত্যি বলছি গুদ চাটতে বলবো নাতখন ও রাজী হলবিকেলে বেরিয়ে একটা পিল কিনেছিলামওটা খেয়ে নিলামতারপর আমার সোনা ভাইটাকে ল্যাংটো করটে লাগলামতারপর আমিও নাইটি খুলে ফেললামওকে শুইয়ে দিয়ে আমি ওর নুনু চুষতে শুরু করলামভাই বললো, ‘দিদি বেশি করিস না বেরিয়ে যাবেবুঝলাম ঠিকই বলেছেএরপর শুয়ে পড়লাম আর বললাম চোদ যেমন করে খুশি চোদদেখি বু ফিম দেখে তুই কি কি শিখেছিসও আমার উপর উঠে আমার ঠোটে কিস খেল আর দুহাত দিয়ে দুধ দুটো চটকাতে লাগলআমি আঃ উঃ করতে লাগলামদেখি ও ওর নুনুটাকে আমার গুদের ওপর ঘষছেকিন্তু ঢোকচ্ছে নাআমি ধমক দিয়ে বললাম বোকাচোদা ছেলে ওটা কি করছিস? ঢোকাতে পারছিস না শালা? গুদটা তোর নুনুটাকে চাইছেদে শালা ব্যানচ্যুত, দে ঢুকিয়েও মা, হঠাৎ দেখি ও জবাব দিচ্ছে বাড়া গুদ চোদানে মাগি, চুপ করে শুয়ে থাক খানকি, ভাইকে দিয়ে চোদাচ্ছিস যখন তখন ভাই এর কথা শুনবি শালিএবার আমার অবাক হবার পালা, কিছু বললাম নাদেখি ও নিজেই ওর নুনুটা গুদে ভরে দিলওহঃ সে কি আরামআহঃ আহঃ সুখে আমার চোখে জল এসে গেল

2 comments:

^ মাথায়!